গোপালগঞ্জে মুকসুদপুর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের মধ্যবনগ্রামের বহুল আলোচিত মাদরাসা ছাত্র তামিম হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে থানা পুলিশ। এই ঘটনায় সন্দেহজনক ভাবে রাব্বি (১৯) নামে একজনকে গ্রেফতার করে আগেই আদালতে প্রেরণ করেছে মুকসুদপুর থানা পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করলে বয়স কম দেখে রিমান্ড মঞ্জুর করেনি আদালত কিন্তু ২ দিনের জন্য জেল গেটে জিজ্ঞাসা বাদের অনুমতি দেন আদালত। জিজ্ঞাসাবাদের প্রেক্ষিতে এই ঘটনার সাথে বিজু শেখ (১৯) জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে রাব্বি। বিজু শেখকে ৩০ অক্টোবর গ্রেফতার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মুকসুদপুর থানার এস আই শামিম উদ্দিন। গ্রেফতারের পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা দুজন মিলে তামিমকে হত্যা করেছে বলে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দেয়। পরে একই দিনে তাকে গোপালগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করলে জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট অনুশ্রী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়।
মুকসুদপুর থানার ওসি মো: আবু বকর মিয়া জানান, গত ৩১আগস্ট বুধবার ভোরে মহারাজপুর ইউনিয়নের মধ্য বনগ্রামের লিয়াকত খন্দকারের কলা বাগান থেকে ইকরাম মোল্যার ছেলে তামিম মোল্যার লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় তামিমের পিতা ইকরাম মোল্যা বাদী হয়ে মুকসুদপুর থানায় একটি অজ্ঞাতনামা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ১, । পরবর্তীতে মামলাটির তদন্তের স্বার্থে একই গ্রামের শাহাদত মোল্যার ছেলে রাব্বি ম্যোলাকে সন্দেহজনক ভাবে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরে তার জবানবন্দীতে একই এলাকার জামাল শেখের ছেলে বিজু শেখ জড়িত আছে বলে স্বীকার করে। পরে বিজু শেখকে গ্রেফতার করলে সে হত্যার কথা পুলিশের নিকট স্বেচ্ছায় জবানবন্দী দেয়। পরে আদালতে প্রেরণ করলে সেখানেও হত্যার কথা স্বীকার করে স্বেচ্ছায় জবানবন্দী দেয়। জবানবন্দীতে তারা জানায় মনোস্তাত্বিক বিরোধের জের ধরে তাকে তারা দুজনে মিলে হত্যা করেছে। গ্রেফতারকৃত ২জনই গোপালগঞ্জ আদালতে রয়েছে।
মুকসুদপুর থানার ওসি মো. আবু বকর মিয়া আরও বলেন, স্কুল, কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের পিতা মাতা যদি তাদের সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন পালন করেন। বিশেষ করে কিশোর বয়সে যদি তাদের দিকে ভালো ভাবে নজর দেন তাহলে এমন নেক্কার জনক ঘটনা কম ঘটবে।
মুকসুদপুর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের মধ্যবনগ্রামের বহুল আলোচিত মাদরাসা ছাত্র তামিম হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে থানা পুলিশ। এই ঘটনায় সন্দেহজনক ভাবে রাব্বি (১৯) নামে একজনকে গ্রেফতার করে আগেই আদালতে প্রেরণ করেছে মুকসুদপুর থানা পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করলে বয়স কম দেখে রিমান্ড মঞ্জুর করেনি আদালত কিন্তু ২ দিনের জন্য জেল গেটে জিজ্ঞাসা বাদের অনুমতি দেন আদালত। জিজ্ঞাসাবাদের প্রেক্ষিতে এই ঘটনার সাথে বিজু শেখ (১৯) জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে রাব্বি। বিজু শেখকে ৩০ অক্টোবর গ্রেফতার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মুকসুদপুর থানার এস আই শামিম উদ্দিন। গ্রেফতারের পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা দুজন মিলে তামিমকে হত্যা করেছে বলে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দেয়। পরে একই দিনে তাকে গোপালগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করলে জুডিশিয়াল ম্যাজিট্রেট অনুশ্রী রায়ের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়।
মুকসুদপুর থানার ওসি মো: আবু বকর মিয়া জানান, গত ৩১আগস্ট বুধবার ভোরে মহারাজপুর ইউনিয়নের মধ্য বনগ্রামের লিয়াকত খন্দকারের কলা বাগান থেকে ইকরাম মোল্যার ছেলে তামিম মোল্যার লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় তামিমের পিতা ইকরাম মোল্যা বাদী হয়ে মুকসুদপুর থানায় একটি অজ্ঞাতনামা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ১, । পরবর্তীতে মামলাটির তদন্তের স্বার্থে একই গ্রামের শাহাদত মোল্যার ছেলে রাব্বি ম্যোলাকে সন্দেহজনক ভাবে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়। পরে তার জবানবন্দীতে একই এলাকার জামাল শেখের ছেলে বিজু শেখ জড়িত আছে বলে স্বীকার করে। পরে বিজু শেখকে গ্রেফতার করলে সে হত্যার কথা পুলিশের নিকট স্বেচ্ছায় জবানবন্দী দেয়। পরে আদালতে প্রেরণ করলে সেখানেও হত্যার কথা স্বীকার করে স্বেচ্ছায় জবানবন্দী দেয়। জবানবন্দীতে তারা জানায় মনোস্তাত্বিক বিরোধের জের ধরে তাকে তারা দুজনে মিলে হত্যা করেছে। গ্রেফতারকৃত ২জনই গোপালগঞ্জ আদালতে রয়েছে।
মুকসুদপুর থানার ওসি মো. আবু বকর মিয়া আরও বলেন, স্কুল, কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের পিতা মাতা যদি তাদের সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন পালন করেন। বিশেষ করে কিশোর বয়সে যদি তাদের দিকে ভালো ভাবে নজর দেন তাহলে এমন নেক্কার জনক ঘটনা কম ঘটবে।